দারিদ্র্যের অর্থনীতি : অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
TK. 850 Original price was: TK. 850.TK. 680Current price is: TK. 680.
By আকবর আলি খান
Categories: অর্থনীতি
Author: আকবর আলি খান
Edition: ১ম প্রকাশ, ২০২০
No Of Page: 465
Language:BANGLA
Publisher: প্রথমা প্রকাশন
Country: বাংলাদেশ
Description
“দারিদ্র্যের অর্থনীতি : অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ” বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
দারিদ্র্য নিয়ে সুসংবাদ রয়েছে, আবার দুঃসংবাদও রয়েছে। সুসংবাদ হলাে ১৯৯০ সালে বিশ্বে ৫৫.১ শতাংশ মানুষ সহনীয়। দারিদ্র্যরেখার নিচে ছিল; ২০১৫ সালে এই হার ২৬.৩ শতাংশে নেমে আসে। দুঃসংবাদ হলাে ২০১৫ সালে পৃথিবীতে ১৯৩.৪ কোটি দরিদ্র ছিল। ১৯০০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা ছিল ১৬৫ কোটি; ১৮০০ সালে ছিল ১০০ কোটি। সম্পূর্ণ দারিদ্র্য নিরসন এখনাে অনেক দূরে।
যাঁরা আশাবাদী, তাঁদের প্রত্যাশা হলাে বিশ্ব থেকে দারিদ্র নির্মূল হয়ে যাবে; দারিদ্র্যের নিদর্শন শুধু বেঁচে থাকবে জাদুঘরে । যারা আশাবাদী নন, তাঁরা মনে করেন যে শুধু বর্তমান অর্জনের ভিত্তিতে দারিদ্র্য নিরসনের চূড়ান্ত মূল্যায়ন করা যাবে না । দারিদ্র্য নিরসনকে অতীতের প্রেক্ষাপটে দেখতে হবে এবং ভবিষ্যতের দৃষ্টিকোণ থেকেও দেখতে হবে। তাই এই বইয়ে দারিদ্র্যের পরিমাপ ও সংজ্ঞা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। দারিদ্র্যের সংজ্ঞার পরিবর্তনও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যারা ক্ষুধার্ত শুধু তারাই দরিদ্র নয়, আজকে যারা বেকার, তারাও গরিব। ধনবৈষম্যের ত্রিভুজের সর্বনিম্ন ৪০ শতাংশ মানুষও দরিদ্র।
বইটি লেখা হয়েছে সাধারণ পাঠকের জন্য, দারিদ্র্য নিরসনের জন্য যারা কাজ করছেন, তাদের জন্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে দারিদ্র নিয়ে যারা পড়ছেন, তাঁদের জন্য ড. ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক ও ক্ষুদ্রঋণ, ফজলে হাসান আবেদের বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক, আখতার হামিদ খানের কুমিল্লা মডেল। এবং দারিদ্র্য নিরসনে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকার মতাে বিতর্কিত বিষয়গুলাে বক্তানিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে আলােচনা করা হয়েছে।
দারিদ্র্য নিয়ে সুসংবাদ রয়েছে, আবার দুঃসংবাদও রয়েছে। সুসংবাদ হলাে ১৯৯০ সালে বিশ্বে ৫৫.১ শতাংশ মানুষ সহনীয়। দারিদ্র্যরেখার নিচে ছিল; ২০১৫ সালে এই হার ২৬.৩ শতাংশে নেমে আসে। দুঃসংবাদ হলাে ২০১৫ সালে পৃথিবীতে ১৯৩.৪ কোটি দরিদ্র ছিল। ১৯০০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা ছিল ১৬৫ কোটি; ১৮০০ সালে ছিল ১০০ কোটি। সম্পূর্ণ দারিদ্র্য নিরসন এখনাে অনেক দূরে।
যাঁরা আশাবাদী, তাঁদের প্রত্যাশা হলাে বিশ্ব থেকে দারিদ্র নির্মূল হয়ে যাবে; দারিদ্র্যের নিদর্শন শুধু বেঁচে থাকবে জাদুঘরে । যারা আশাবাদী নন, তাঁরা মনে করেন যে শুধু বর্তমান অর্জনের ভিত্তিতে দারিদ্র্য নিরসনের চূড়ান্ত মূল্যায়ন করা যাবে না । দারিদ্র্য নিরসনকে অতীতের প্রেক্ষাপটে দেখতে হবে এবং ভবিষ্যতের দৃষ্টিকোণ থেকেও দেখতে হবে। তাই এই বইয়ে দারিদ্র্যের পরিমাপ ও সংজ্ঞা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। দারিদ্র্যের সংজ্ঞার পরিবর্তনও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যারা ক্ষুধার্ত শুধু তারাই দরিদ্র নয়, আজকে যারা বেকার, তারাও গরিব। ধনবৈষম্যের ত্রিভুজের সর্বনিম্ন ৪০ শতাংশ মানুষও দরিদ্র।
বইটি লেখা হয়েছে সাধারণ পাঠকের জন্য, দারিদ্র্য নিরসনের জন্য যারা কাজ করছেন, তাদের জন্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে দারিদ্র নিয়ে যারা পড়ছেন, তাঁদের জন্য ড. ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক ও ক্ষুদ্রঋণ, ফজলে হাসান আবেদের বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক, আখতার হামিদ খানের কুমিল্লা মডেল। এবং দারিদ্র্য নিরসনে ইসলামী ব্যাংকের ভূমিকার মতাে বিতর্কিত বিষয়গুলাে বক্তানিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে আলােচনা করা হয়েছে।