ফাতেমাতুয যাহরা : গল্প ও ইতিহাস
TK. 360 Original price was: TK. 360.TK. 180Current price is: TK. 180.
Description
“ফাতেমাতুয যাহরা : গল্প ও ইতিহাস” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
বাবার শোক তিনি আর কাটিয়ে উঠতে পারেননি। দিন দিন স্বাস্থ্যের অবনতি হতে থাকে। তিনিও বুঝতে পারলেন, নবী-বাবার সেই গোপন কথাই প্রতিফলিত হতে যাচ্ছে। শীঘ্রই তিনি তাঁর সাথে মিলিত হতে যাচ্ছেন রফিকে আ’লার জগতে!
আর কত তাড়াতাড়িই না এ ভবিষ্যদ্বাণী ফলে গেল!…. একাদশ হিজরীর বাইশ রমজান সকালে তিনি ঘুম থেকে উঠে সকল শিশুকে জড়িয়ে ধরে আদর করলেন। তারপর বাবার খাদেমা উম্মে রাফে’কে ডেকে পাঠালেন। ক্ষীণকন্ঠে তাকে বললেন :br – আমার গোসলের ব্যবস্থা করুন….।
গোসল শেষে তিনি উত্তম বস্ত্র পরিধান করলেন। তারপর উম্মে রাফে’কে বললেন
– ঘরের মধ্যখানে আমার বিছানা বিছান….।
বিছানা প্রস্তুত করা হলে তিনি সেখানে শুয়ে পড়লেন। কিবলামুখী হয়ে রফিকে আ’লা আর প্রিয় বাবার জগতে ফিরে যেতে প্রস্তুত থাকলেন। একসময় চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়লেন! হযরত আলী (রাযি.) যখন তাঁর রুহ-প্রস্থানের কথা টের পেলেন, তখন কাঁদতে কাঁদতে প্রিয়তমা স্ত্রীর দাফনের ব্যবস্থা করতে লাগলেন। শিশুরা সবাই তাদের মাকে শেষ বিদায় জানাল-এবার যখন তিনি ঘর থেকে বের হচ্ছেন, আর ফিরে আসবেন না।
মুসলমানরা সবাই দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে জান্নাতুল বাকীতে তাঁকে শেষ বিদায় জানান। আজও আমরা তাঁর কবর সেখানে দেখতে পাই! তিনি সেখানে শুয়ে আছেন চিরশান্তিতে! সহীহ রেওয়ায়েত মোতাবেক বাবার মৃত্যুর ছয় মাস পরেই তিনি ইন্তেকাল করেন।-ইবনে সা’দ, ত্বাবাকাত, ৮/১৭
বাবার শোক তিনি আর কাটিয়ে উঠতে পারেননি। দিন দিন স্বাস্থ্যের অবনতি হতে থাকে। তিনিও বুঝতে পারলেন, নবী-বাবার সেই গোপন কথাই প্রতিফলিত হতে যাচ্ছে। শীঘ্রই তিনি তাঁর সাথে মিলিত হতে যাচ্ছেন রফিকে আ’লার জগতে!
আর কত তাড়াতাড়িই না এ ভবিষ্যদ্বাণী ফলে গেল!…. একাদশ হিজরীর বাইশ রমজান সকালে তিনি ঘুম থেকে উঠে সকল শিশুকে জড়িয়ে ধরে আদর করলেন। তারপর বাবার খাদেমা উম্মে রাফে’কে ডেকে পাঠালেন। ক্ষীণকন্ঠে তাকে বললেন :br – আমার গোসলের ব্যবস্থা করুন….।
গোসল শেষে তিনি উত্তম বস্ত্র পরিধান করলেন। তারপর উম্মে রাফে’কে বললেন
– ঘরের মধ্যখানে আমার বিছানা বিছান….।
বিছানা প্রস্তুত করা হলে তিনি সেখানে শুয়ে পড়লেন। কিবলামুখী হয়ে রফিকে আ’লা আর প্রিয় বাবার জগতে ফিরে যেতে প্রস্তুত থাকলেন। একসময় চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়লেন! হযরত আলী (রাযি.) যখন তাঁর রুহ-প্রস্থানের কথা টের পেলেন, তখন কাঁদতে কাঁদতে প্রিয়তমা স্ত্রীর দাফনের ব্যবস্থা করতে লাগলেন। শিশুরা সবাই তাদের মাকে শেষ বিদায় জানাল-এবার যখন তিনি ঘর থেকে বের হচ্ছেন, আর ফিরে আসবেন না।
মুসলমানরা সবাই দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে জান্নাতুল বাকীতে তাঁকে শেষ বিদায় জানান। আজও আমরা তাঁর কবর সেখানে দেখতে পাই! তিনি সেখানে শুয়ে আছেন চিরশান্তিতে! সহীহ রেওয়ায়েত মোতাবেক বাবার মৃত্যুর ছয় মাস পরেই তিনি ইন্তেকাল করেন।-ইবনে সা’দ, ত্বাবাকাত, ৮/১৭
Related Products
“চেজিং টুমরো” has been added to your cart. View cart