Sale
Description
কারখানার ছুতোর মিস্ত্রি। পিতার মৃত্যুর পর মা ভাঙারা ভ্যাসিলিয়েভনা কাশিরিনা গিয়ে ওঠেন গোর্কির নানার বাড়িতে। গোর্কির নানা ছিলেন রঙের কারখানার মালিক। তার নাম ভাসিলি কাসিরিন। ইনি ছিলেন বদমেজাজি এবং সর্বদা থাকতেন মাতাল। তার আচরণ ছিল নিষ্ঠুর প্রকৃতির। গোর্কির প্রতিও ছিল তার নিষ্ঠুর আচরণ। প্রায়ই মারধর করতেন। নানার বাড়িতে থাকাবস্থায় গোর্কির মা ভারভারা তার চেয়ে দশ বছরের ছোট এক অলসপ্রকৃতির লোককে বিয়ে করেন।br এ বিয়ে তার মোটেই সুখের হয়নি। বিয়ের কয়েক বছর পর ভারভারা (১৮৭৯) গোর্কির বয়স যখন ১০/১১ বছর তখন মারা যান। মা মারা যাওয়ার আগেও গোর্কি সৎ পিতাকে সহ্য করতে পারেন নি। অনেক কষ্ট পেয়েছিলেন তিনি মায়ের দ্বিতীয় বিয়ের কারণে। মা মারা যাওয়ার পর তাঁর জীবনে দুঃখের অমানিশা আরো ঘনীভূ হয়। এই বয়সে কি করবেন ভেবে পান না তার ওপর অত্যাচারী নানা আরো নির্যাতন শুরু করে দেয়।

Related Products