“নিমিখ পানে ২” বইটি সম্পর্কে কিছু কথাঃ ১ম অধ্যায়- কীভাবে ক্ষেত্রফলের ধারণা থেকে যোগজীকরণ শুরু হলো সেই ইতিহাস আর যোগজীকরণ যে অন্তরীকরণের উল্টো তার ইঙ্গিত। ২য় অধ্যায়- ক্ষেত্রফল কেন ঢালের উল্টো তার প্রমাণ, ক্যালকুলাসের মূল উপপাদ্য, কোসাইনের যোগজ কী করে সাইন হয় গ্রাফ থেকে বুঝিয়েছি। ৩য় অধ্যায়- কী করে যোগজীকরণ করতে হয়, সেসব কলাকৌশল। কেমন আকৃতি থাকলে কী ধরতে হবে, কেন ধরতে হবে তার ধারণা। ৫ম অধ্যায়- যোগজীকরণের ব্যবহার- গ্রাফের তলার এবং দুই গ্রাফের মাঝের ক্ষেত্রফল। সেগুলো বের করার সময় কী কী বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে সেগুলো। এরপর অক্ষের চারপাশে গ্রাফ ঘুরিয়ে আয়তন বের করার উপায়, বক্ররেখার চাপের দৈর্ঘ্য নির্ণয়, বক্রতলের পৃষ্ঠদেশের ক্ষেত্রফল নির্ণয়, আর শেষে কীভাবে এক ধারাকে সমাকলন করে আরেক ধারা পাওয়া যায়। ৬ষ্ঠ অধ্যায়- আয়ত পদ্ধতি, ট্রাপিজিয়াম পদ্ধতি, সিম্পসনের নিয়ম থেকে নির্দিষ্ট যোগজের মান কী করে অনুমান করা যায় সেটা ৭ম অধ্যায়- কোন ফাংশনগুলো কোনো ভাবেই যোগজীকরণ করা যায় না, তার একটা তালিকা।