শ্রেষ্ঠ কবিতা

রূপালি স্নান ৯॥ গেরিলা ১০॥ দুঃখ ১১॥ শৈশবের বাতিয়লা আমাকে ১৩০ ॥ জনৈক সহিসের ছেলে বলছে ১৪ ॥ কাক ১৫॥ কখনো আমার মাকে ১৬॥ টেলেমেকাস ১৭ ॥ বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা ১৯ ॥ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ ২১০ ॥ আসাদের শার্ট ২৪॥ তোমাকে পাওয়ার জন্য, হে স্বাধীনতা ২৫ ॥ স্বাধীনতা তুমি ২৬০ ॥ তুমি বলেছিলে ২৮ ॥ সফেদ পাঞ্জাবি ২৯ ॥ দুঃসময়ে মুখোমুখি ৩০ ॥ প্রেমের কবিতা ৩৩ ॥ ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা ৩৪ ॥ দরজার কাছে ৩৬ ॥ গণ্ডর গণ্ডার ৩৮। নো এক্সিট ৩৯ ॥ এক ধরণের অহংকার ৪১০ ॥ হে সুদীপ্তা মোহিনী আমার ৪৩ ॥ যদি তুমি ফিরে না আসো ৪৪ ॥ কবিকে দিও না দুঃখ ৪৭ ॥ আমি অনাহারী ৪৮ ॥ বাংলাদেশ স্বপ্ন দ্যাখে ৪৯ ॥ কেউ কি এখন ৫০ ॥ নেকড়ের মুখে আফ্রোদিতি ৫১ ॥ ইকারুসের আকাশ ৫২॥ ইলেকট্রার গান ৫৪॥ উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ ৫৭॥ কবিতার সঙ্গে গেরস্থালি ৫৯ ॥ সুহৃদের প্রতি ৬২॥ বাইবেলের কালো অক্ষরগলো ৬৩ ॥ যে অন্ধসুন্দরী কাঁদে ৬৫ ॥ গুড মর্নিং বাংলাদেশ ৬৬ ॥ মাস্টারদার হাতঘড়ি ৬৮ ॥ শুভবাদী রোদ চুমু খেয়েছিল ৭০ ॥ হোমারের স্বপ্নময় হাত ৭২ ॥ জয়নুলী কাক ৭৪॥ ধুলায় গড়ায় শিরস্ত্রাণ ৭৫ ॥ আমার অভিযোগের তর্জনী ৭৬ ॥ আমার মাতামহের টাইপরাইটার ৭৮ ॥ এই মাতোয়ালা রাইত ৭৯ দেশদ্রোহী হতে ইচ্ছে করে ৮১ ॥ সুধাংশু যাবে না ৮২ ॥ একটি মোনাজাতের খসড়া ৮৩ ॥ বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় ৮৫॥ কবি আক্রান্ত হলে ৮৬ ॥ বরকতের ফটোগ্রাফ ৮৭ ॥ পুরানের পাখি ৮৯ ॥ আমরা এসে দাঁড়িয়েছি ৯০ ॥ পান্থজন ৯২॥