দি ওল্ড ওয়ার্ল্ড
TK. 650 Original price was: TK. 650.TK. 520Current price is: TK. 520.
By মোশতাক আহমেদ
Categories: বয়স যখন ১২-১৭: সায়েন্স ফিকশন
Author: মোশতাক আহমেদ
Edition: ১ম প্রকাশ, জানুয়ারি ২০২৪
No Of Page: 336
Language:BANGLA
Publisher: অনিন্দ্য প্রকাশ
Country: বাংলাদেশ
Description
রিডিলিন নামের ভয়ংকর এক অজানা প্রাণী আক্রমণ করেছে পৃথিবীকে। পিঁপড়ার মতো আকারের এই প্রাণীগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে পৃথিবীর সকল ধাতব জিনিসকে। মোবাইল ফোন, টেলিভিশন, গাড়ি, বাড়ি, বিমান, ইলেকট্রিক খুঁটি, সমরাস্ত্রসহ যত ধাতব জিনিস আছে সবকিছুকে অকার্যকর করে দেওয়াই যেন রিডিলিনের কাজ। ফলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কলকারখানা, ব্যাহত হচ্ছে কৃষি উৎপাদন, ভেঙে পড়ছে চিকিৎসা ব্যবস্থা। এতে এক মহাবিপর্যয় নেমে আসে পৃথিবীতে। আর এই মহাবিপর্যয়ের নাম ‘রিডিলিন মহাবিপর্যয়’।
বাংলাদেশি ছাত্র নাফিন পড়তে গিয়েছিল ইংল্যান্ডে। সেখানে পরিচয় হয় আর এক বাংলাদেশি ছাত্রী নাইশার সাথে। তাদের ভালোবাসার অগ্রযাত্রার পথে সবকিছু তছনছ করে দিতে থাকে রিডিলিন মহাবিপর্যয়। চরম খাদ্যাভাব আর জাতিগত দাঙ্গা শুরু হওয়ার কারণে হতবিহ্বল সরকার সিদ্ধান্ত নেয় বিদেশি কাউকে অবস্থান করতে দেবে না ইংল্যান্ডে। তাই দেশে ফিরে আসবে বলে মনস্থির করে নাফিন আর নাইশা। কিন্তু এরই মধ্যে সকল ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেছে, বন্ধ হয়ে গেছে জাহাজ কিংবা বাস চলাচল। তাই ঘোড়ায় চড়ে আর পায়ে হেঁটে দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা করে নাফিন। তাকে ফিরে আসতেই হবে। কারণ সে তার মায়ের একমাত্র সন্তান এবং তার মা তার জন্য অপেক্ষা করে আছে।
যাত্রা শুরুর পরই তারা বুঝতে পারে গন্তব্যে পৌঁছান কতটা দুঃসাধ্য? কারণ তারা যে আর আধুনিক পৃথিবীতে নেই, অবস্থান করছে আদিম পৃথিবীতে যেখানে রিডিলিনের ভয়ে ধাতুর তৈরি সামান্য একটা ছুরিও সাথে রাখা যায় না! শেষ পর্যন্ত কী নাফিন আর নাইশা ফিরতে পেরেছিল বাংলাদেশে? আর কী পরিসমাপ্তি ঘটেছিল রিডিলিন মহাবিপর্যয়ের? নাকি রিডিলিনই দখল করে নিয়েছিল সম্পূর্ণ পৃথিবীকে?
বাংলাদেশি ছাত্র নাফিন পড়তে গিয়েছিল ইংল্যান্ডে। সেখানে পরিচয় হয় আর এক বাংলাদেশি ছাত্রী নাইশার সাথে। তাদের ভালোবাসার অগ্রযাত্রার পথে সবকিছু তছনছ করে দিতে থাকে রিডিলিন মহাবিপর্যয়। চরম খাদ্যাভাব আর জাতিগত দাঙ্গা শুরু হওয়ার কারণে হতবিহ্বল সরকার সিদ্ধান্ত নেয় বিদেশি কাউকে অবস্থান করতে দেবে না ইংল্যান্ডে। তাই দেশে ফিরে আসবে বলে মনস্থির করে নাফিন আর নাইশা। কিন্তু এরই মধ্যে সকল ফ্লাইট বাতিল হয়ে গেছে, বন্ধ হয়ে গেছে জাহাজ কিংবা বাস চলাচল। তাই ঘোড়ায় চড়ে আর পায়ে হেঁটে দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা করে নাফিন। তাকে ফিরে আসতেই হবে। কারণ সে তার মায়ের একমাত্র সন্তান এবং তার মা তার জন্য অপেক্ষা করে আছে।
যাত্রা শুরুর পরই তারা বুঝতে পারে গন্তব্যে পৌঁছান কতটা দুঃসাধ্য? কারণ তারা যে আর আধুনিক পৃথিবীতে নেই, অবস্থান করছে আদিম পৃথিবীতে যেখানে রিডিলিনের ভয়ে ধাতুর তৈরি সামান্য একটা ছুরিও সাথে রাখা যায় না! শেষ পর্যন্ত কী নাফিন আর নাইশা ফিরতে পেরেছিল বাংলাদেশে? আর কী পরিসমাপ্তি ঘটেছিল রিডিলিন মহাবিপর্যয়ের? নাকি রিডিলিনই দখল করে নিয়েছিল সম্পূর্ণ পৃথিবীকে?