ছায়াস্বর্গ
TK. 350 Original price was: TK. 350.TK. 280Current price is: TK. 280.
By মোশতাক আহমেদ
Categories: প্যারাসাইকোলজিকাল উপন্যাস
Author: মোশতাক আহমেদ
Edition: ১ম প্রকাশ, ২০১৮
No Of Page: 160
Language:BANGLA
Publisher: অনিন্দ্য প্রকাশ
Country: বাংলাদেশ
Description
প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ
(ক) পৃথিবীতে এমন অবিশ্বাস্যকিছু ঘটছে যা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না, অথছ বিশ্বাস করছি, কারণ চোখের সামনেই ঘটছে সবকিছু। কী ব্যাখ্যা অবিশ্বাস্য এই ঘটনার- জানতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
(খ) কিছু কিছু মানুষ কী সত্যি অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার অধিকারী? যদি না হয় তাহলে কীভাবে তারা অতিপ্রাকৃত ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে? ব্যখ্যা পেতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
(গ) হয়তো আমাদের পাশেই কেউ একজন আছে, যার অলৌকিক ক্ষমতা সম্পর্কে আমরা জানি না, বুঝতে পারি না। অচেনা অজানা এই মানুষদের চিনতে জানতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
“প্যারাসাইকোলজি- ছায়াস্বর্গ বইটির কিছু তথ্যঃ” (১) ইলা অনুভব করে তার কাছে আসতে চাইছে ইমন, তার প্রিয় ইমন, যাকে সে কখনো দেখিনি, যার কথাও কোনোদিন বাস্তবে শুনেনি। অথচ ইমন আসছে, ছায়া হয়ে আসছে, কথা বলছে, তারপর আবার চলে যাচ্ছে। ভালোলাগা, ভালোবাসার অচেনা অজানা দুজ মানুষ অনেক দূরে থেকেও কীভাবে নিজেদের ভাবের আদান প্রদান করছে, একজন অন্যজনকে অনুভব করছে – জানতে পড়ুন ছায়াস্বর্গ। (২) জোছনা রাতে সবার ছায়া থাকে একটি, কিন্তু ইলার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। তার ছায়া হয় দুটি। তাও একটি নারীর, আর দ্বিতীয়টি পুরুষের। কীভাবে সম্ভব, জানতে পড়ুন ছায়াস্বর্গ।
বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখাঃ জোছনারাতে মানুষের একটি ছায়া থাকে। কিন্তু ইলার ক্ষেত্রে বিষয়টি ব্যতিক্রম। জোছনারাতে ইলার থাকে দুটি ছায়া। তাও একটি পুরুষের এবং একটি নারীর। ইলার এই দুই ছায়ার রহস্য উন্মােচনের জন্য ডাক্তার তরফদারের দ্বারস্থ হন। ইলার হতবিহ্বল বাবা-মা। পুরুষ ছায়ার উৎস খুঁজতে গিয়ে ডাক্তার তরফদার ইমন নামের এক যুবকের সন্ধান পান। এই যুবক জোছনারাতে ছায়া হয়ে ইলার কাছে আসে, ইলাকে সম্মােহিত করে এবং ফিসফিস করে কথা বলে। অথচ বাস্তবে ইমনের সাথে ইলার কীভাবে পরিচয় হয়েছে, নাকি আদৌ হয়নি, তা ইলা বলতে পারে না। এদিকে ইলার জীবনে ইমনের উপস্থিতির তথ্য প্রকাশ হলে ইলার বিয়ে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। অবশ্য সেদিকে ইলার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। তার ইচ্ছে ইমনের কাছে যাওয়া, ইমনকে কাছে পাওয়া। কিন্তু ইমনের ঠিকানা সে জানে না, ইমনকে। চেনেও না। জোছনারাতে সে শুধু ইমনের কালাে ছায়া দেখেছে। তারপরও সে ঘর ছাড়ে। ইমন যেখানেই থাকুক না। কেন, তাকে সে খুজে বের করবে। এদিকে ইলাকে খুজতে। গিয়ে ডাক্তার তরফদার সন্ধান পান ছায়াস্বর্গের। এই ছায়াস্বর্গেরই মােহে মােহান্বিত হয়ে ঘর ছেড়েছে ইলা। এই। মােহ থেকে ইলাকে কিছুতেই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ এখানে আছে ইলার প্রিয়, অতিপ্রিয় ইমন। আর আছে। অদ্ভুত আর অদ্বিতীয় ছায়ালেবু, যা কি না ইলাকে এক ঐশ্বরিক ক্ষমতা দিয়েছে। এই ক্ষমতার বলে ইলা এখন। রহস্যময়ী স্বর্গীয় অপরূপা এক নারী। কী এই ছায়াস্বর্গ? কীভাবে সাধারণ ইলাকে এই ছায়াস্বর্গ এক স্বর্গীয় নারীতে রূপান্তরিত করেছিল? আর দুই ছায়ার উৎসই-বা কী ছিল? আর কী ঘটেছিল ইমন আর ইলার জীবনে? তাদের সম্পর্কের শেষ পরিণতিই-বা কী হয়েছিল?
(ক) পৃথিবীতে এমন অবিশ্বাস্যকিছু ঘটছে যা আমরা বিশ্বাস করতে চাই না, অথছ বিশ্বাস করছি, কারণ চোখের সামনেই ঘটছে সবকিছু। কী ব্যাখ্যা অবিশ্বাস্য এই ঘটনার- জানতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
(খ) কিছু কিছু মানুষ কী সত্যি অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার অধিকারী? যদি না হয় তাহলে কীভাবে তারা অতিপ্রাকৃত ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে? ব্যখ্যা পেতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
(গ) হয়তো আমাদের পাশেই কেউ একজন আছে, যার অলৌকিক ক্ষমতা সম্পর্কে আমরা জানি না, বুঝতে পারি না। অচেনা অজানা এই মানুষদের চিনতে জানতে পড়ুন প্যারাসাইকোলজি উপন্যাস।
“প্যারাসাইকোলজি- ছায়াস্বর্গ বইটির কিছু তথ্যঃ” (১) ইলা অনুভব করে তার কাছে আসতে চাইছে ইমন, তার প্রিয় ইমন, যাকে সে কখনো দেখিনি, যার কথাও কোনোদিন বাস্তবে শুনেনি। অথচ ইমন আসছে, ছায়া হয়ে আসছে, কথা বলছে, তারপর আবার চলে যাচ্ছে। ভালোলাগা, ভালোবাসার অচেনা অজানা দুজ মানুষ অনেক দূরে থেকেও কীভাবে নিজেদের ভাবের আদান প্রদান করছে, একজন অন্যজনকে অনুভব করছে – জানতে পড়ুন ছায়াস্বর্গ। (২) জোছনা রাতে সবার ছায়া থাকে একটি, কিন্তু ইলার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। তার ছায়া হয় দুটি। তাও একটি নারীর, আর দ্বিতীয়টি পুরুষের। কীভাবে সম্ভব, জানতে পড়ুন ছায়াস্বর্গ।
বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখাঃ জোছনারাতে মানুষের একটি ছায়া থাকে। কিন্তু ইলার ক্ষেত্রে বিষয়টি ব্যতিক্রম। জোছনারাতে ইলার থাকে দুটি ছায়া। তাও একটি পুরুষের এবং একটি নারীর। ইলার এই দুই ছায়ার রহস্য উন্মােচনের জন্য ডাক্তার তরফদারের দ্বারস্থ হন। ইলার হতবিহ্বল বাবা-মা। পুরুষ ছায়ার উৎস খুঁজতে গিয়ে ডাক্তার তরফদার ইমন নামের এক যুবকের সন্ধান পান। এই যুবক জোছনারাতে ছায়া হয়ে ইলার কাছে আসে, ইলাকে সম্মােহিত করে এবং ফিসফিস করে কথা বলে। অথচ বাস্তবে ইমনের সাথে ইলার কীভাবে পরিচয় হয়েছে, নাকি আদৌ হয়নি, তা ইলা বলতে পারে না। এদিকে ইলার জীবনে ইমনের উপস্থিতির তথ্য প্রকাশ হলে ইলার বিয়ে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। অবশ্য সেদিকে ইলার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। তার ইচ্ছে ইমনের কাছে যাওয়া, ইমনকে কাছে পাওয়া। কিন্তু ইমনের ঠিকানা সে জানে না, ইমনকে। চেনেও না। জোছনারাতে সে শুধু ইমনের কালাে ছায়া দেখেছে। তারপরও সে ঘর ছাড়ে। ইমন যেখানেই থাকুক না। কেন, তাকে সে খুজে বের করবে। এদিকে ইলাকে খুজতে। গিয়ে ডাক্তার তরফদার সন্ধান পান ছায়াস্বর্গের। এই ছায়াস্বর্গেরই মােহে মােহান্বিত হয়ে ঘর ছেড়েছে ইলা। এই। মােহ থেকে ইলাকে কিছুতেই ফিরিয়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ এখানে আছে ইলার প্রিয়, অতিপ্রিয় ইমন। আর আছে। অদ্ভুত আর অদ্বিতীয় ছায়ালেবু, যা কি না ইলাকে এক ঐশ্বরিক ক্ষমতা দিয়েছে। এই ক্ষমতার বলে ইলা এখন। রহস্যময়ী স্বর্গীয় অপরূপা এক নারী। কী এই ছায়াস্বর্গ? কীভাবে সাধারণ ইলাকে এই ছায়াস্বর্গ এক স্বর্গীয় নারীতে রূপান্তরিত করেছিল? আর দুই ছায়ার উৎসই-বা কী ছিল? আর কী ঘটেছিল ইমন আর ইলার জীবনে? তাদের সম্পর্কের শেষ পরিণতিই-বা কী হয়েছিল?
Related Products
“ঘুণপোকা” has been added to your cart. View cart